অপূর্বা
বর্ধন
স্বর্ণা।
রাজধানীর
ফার্মগেট
এলাকার
হলিক্রস
স্কুল
এন্ড
কলেজের
অষ্টম
শ্রেণির
অমিত
মেধাবী
ছাত্রীটি
আত্মহত্যা
করেছে।
পড়াশোনায়
বরাবর
সে
ছিল
ভাল।
ইন্টারনেট
ব্যবহারেও
ছিল
পটু।
আত্মহত্যার
কারণ
হিসেবে
তার
পরিবার
বলেছে,
ব্লু
হোয়েল
গেমসে
আসক্ত
হয়ে
সে
এটা
করেছে।
যে
গেমের
শেষ
ধাপটিতে
গেমসটির
কিউরেটর
আত্মহত্যা
করতে
খেলোয়াড়কে
প্ররোচনা
দেয়।
সম্ভবত
এটিই
বাংলাদেশে
ব্লু
হোয়েল
গেমসের
প্রথম হানা। এর আগে সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভর এই গেমের বলি হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অসংখ্য মেধাবী তরুণ-তরুণী। গত দু’মাস ধরে ভারতজুড়ে চলছে ব্লু হোয়েল আতঙ্ক। পশ্চিমা বিশ্ব ছাপিয়ে গেমসটি এ দেশে ছড়িয়ে পড়ছে।
প্রথম হানা। এর আগে সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভর এই গেমের বলি হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অসংখ্য মেধাবী তরুণ-তরুণী। গত দু’মাস ধরে ভারতজুড়ে চলছে ব্লু হোয়েল আতঙ্ক। পশ্চিমা বিশ্ব ছাপিয়ে গেমসটি এ দেশে ছড়িয়ে পড়ছে।
সরকারি
উদ্যোগে
ইন্টারনেটে
এই
গেমটির
ওপর
নজরদারি
বাড়াতে
হবে
এখনই।
যে
কোনো
উপায়ে
এ
দেশে
বন্ধ
করে
দিতে
হবে।
গণমাধ্যমকেও
দায়িত্বশীলভাবে এ নিয়ে সংবাদ প্রচার করতে হবে। খবরে আতংক যাতে না ছড়ায়, কোনো বাচ্চা যাতে উৎসাহীত না হয়।
অভিভাবকদেরও
সচেতন
হতে
হবে।
ইন্টারনেটে
তাদের
বাচ্চারা
কি
করছে,
খেয়াল
রাখতে
হবে।
আতঙ্ক
নয়,
সচেতন
হওয়ার
এখনই
সময়।
মাঠতো
নেই,
খেলতে
চাইলে
বাচ্চাদের
সাথে
প্রয়োজনে
লুডু-ক্যারামবোর্ড খেলুন। তারপরও বাচ্চাদের হাতে স্মার্টফোন আর ফার্স্টফুড দেবেন না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন