মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০১৬

উইন্ডোসের চেহারা – শুরু থেকে আজ

১৯৮৫ সালে মাইক্রোসফট, Windows 1.0 রিলিজের মাধ্যমে প্রথম তার গ্রফিক্যাল অপারেটিং সিস্টেমের সূচনা করে। সেই থেকে আজ ২০০৮ সালে এসে আমরা পেলাম ভিস্তা। দীর্ঘ ২৩ বছরে মাইক্রোসফট উইন্ডোসের অসংখ্য ভার্সন রিলিজ করেছে। কেমন ছিল পুরনো দিনের উইন্ডোসের চেহারা গুলো? ওয়েব ঘেঁটে এই পর্যন্ত রিলিজ পাওয়া সব গুলো উইন্ডোসের চেহারা (GUI) গুলোর একটা সমগ্র তৈরি করে ফেললাম।যারা উইন্ডোসের জন্ম লগ্ন থেকে উইন্ডোস ব্যবহার করতে করতে বুড়ো হয়ে গেছেন তাদের হয়ত পুরনো সেই উইন্ডোসিও স্মৃতির কথা মনে পড়ে যেতে পারে। আর যারা উইন্ডোসের অধুনা ব্যবহারকারি, তারা বুঝতে পারবেন কোন সময় গ্রাফিক্যাল কথাটা কীভাবে ব্যবহার করা হত। আমি এখানে উইন্ডোসের Major Version গুলোর সমগ্র তৈরি করেছি। Sub Version গুলো যুক্ত করিনি এবং Major Version গুলোর প্রথম প্রকাশ পাওয়া তারিখটি উল্লেখ করেছি।

Windows এর সময়রেখা 1985-2007

  • ২০ নভেম্বর, ১৯৮৫ - Windows 1.0

বুধবার, ১৮ মে, ২০১৬

কম্পিউটার হার্ডওয়ার এর গুরুত্বপুর্ণ কয়েকটি প্রব্লেম এর সমাধান (পর্ব ০২)

আচ্ছালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি ও আল্লাহর রাহমাতে ভাল আছি, আমার কম্পিউটার হার্ডওয়ার প্রব্লেম সমাধান এর ২য় পর্বে সবাইকে স্বাগতম জানিয়ে শুরু করছি, চলুন শুরু করা যাক

৬। কম্পিউটারের ডিসপ্লে আসার পর আর কিছু আসে না।
সমাধান- কম্পিউটারের বিভিন্ন ডিভাইসের ডাটা ক্যবল চেক করে দেখতে হবে। সমাধান না হলে সকল সংযোগ চেক করে দেখতে হবে। তারপরও না হলে ধরে নিতে হবে আপনার হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়েছে কিংবা সংযোগ পাচ্ছে না।
৭। কম্পিউটারে এমএসওয়ার্ডে বাংলা লেখা যাচ্ছে না।
সমাধান- সম্ভবত আপনার পিসিতে

মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০১৬

কম্পিউটার হার্ডওয়ার এর গুরুত্বপুর্ণ কয়েকটি প্রব্লেম এর সমাধান (পর্ব ০৩)

১১। কম্পিউটার অধিক স্লো হয়ে গেছে, যে কোন প্রোগ্রাম ওপেন হতে অনেক সময় লাগে।

সমাধান- এজন্য আপনি অপ্রয়োজনীয় কিছু প্রোগ্রাম কন্ট্রোল প্যানেল এর Add/Remove অপশন থকে রিমুভ করুন। এছাড়া সি ড্রাইভে, যেখানে ইউন্ডোজ ইন্সটল করা আছে সেখানে ইউন্ডোজ ফোল্ডার থেকে টেম্প ফাইলের সকল ফাইল ডিলীট করুন। এছাড়াও প্রিফেচ এবং হিডেন ফাইলের আইএনএফ এর সকল ফাইল ডিলীট করুন। আর সার্চ এর মাধ্যমে সকল folder.htt, desktop.ini, autorun ফাইলসমূহ ডিলীট করুন,তবে অবশ্যই Shift+Delete দিতে হবে। আশা করি আপনার পিসি অনেক ফার্স্ট হবে। পাশাপাশি অতিরিক্ত ফাইলগুলোও মুছে দিন। আরো অধিক পারফরম্যান্স পেতে র্যাম বাড়াতে পারেন। আপাতত ভার্চুয়াল মেমরী বাড়িয়ে রাখুন।
১২। কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার মাঝখানে কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হয় কিংবা সেটআপ অর্ধেক হয়ে আটকে থাকে।
সমাধান- এর প্রধান কারণ হচ্ছে র্যাম। আপনাকে র্যাম চেঞ্জ করতে হবে। র্যামের বাস স্পীড সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে ইউন্ডোজ সেটআপ হবে না।
১৩। কম্পিউটার চালু হতে বেশী সময় লাগে এবং এরর ম্যাসেজ আসে।
সমাধান- আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য র্যাম বাড়াতে পারেন। এছাড়াও অন্যান্য ডিভাইস জনিত সমস্যা থাকতে পারে। সবগুলো চেক করে দেখুন। বায়োস থেকে পাওয়র অন সেলফ টেস্ট ডিজেবল করে দিন। অতপর সেভ করুন।

কম্পিউটার হার্ডওয়ার এর গুরুত্বপুর্ণ কয়েকটি প্রব্লেম এর সমাধান (পর্ব ০১)

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার টিপস: আসসালামু আলাইকুম,আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি ও আল্লাহর রাহমাতে ভাল আছি,  আপনাদের সবাইকে স্বাগতম জানিয়ে শুরু করছি,আজ আমি আপনাদেরকে কম্পিউটারের

কিছু সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো,
যদি এর আগে কেউ করে
থাকেন তাহলে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন, চলুন শুরু করা যাক

১। কম্পিটারের ডিসপ্লে আসছে না, পাওয়ার অন করলে মনিটর মিট মিট করে কিংবা পাওয়ার আসে কিন্তু কিছুই দেখা যায় না।
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা হতে পারে এজিপি কার্ড, এজিপি কার্ড না থাকলে মাদারবোর্ডের বিল্ট ইন এজিপি পোর্ট। এজিপি কার্ড বা পিসিআই এক্সপ্রেস কার্ড যদি থাকে সেটি প্রথমে খুলে অন্য পিসিতে লাগিয়ে টেস্ট করেতে হবে। যদি ভালো হয় তাহলে র্যাম চেক করতে হবে, র্যাম এ সমস্যা হলে বীপ পাওয়া যাবে। র্যাম চেক করার পরও ডিসপ্লে না আসলে প্রসেসর টেস্ট করেত হবে। সর্বশেষে টেস্ট করতে হবে মাদারবোর্ড। তবে তার আগে আপনার পাওয়ার সাপ্লাই ঠিকমত কাজ করছে কিনা তাও নিশ্চিত হয়ে নিতে পারেন। এভাবে সব টেস্ট করার মাধ্যমে মূল সমস্যা বের করা সম্ভব হবে।
২। কম্পিউটারের উইন্ডোজ ওপেন হচ্ছে না। ডেস্কটপ আসার আগেই রিস্টার্ট হয়।

জেনে নিন পিসির পাওয়ার সাপ্লাই সম্পর্কিত কিছু বেসিক স্প্যাসিফিকেশন এবং কনসেপ্ট

আশা করি সবাই ভালো আছেন। বরাবরের মত আজকেও একটি এক্সক্লুসিভ টিউন নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকের টপিক পিসির পাওয়ার সাপ্লাই।  আজকে আমরা সহজ ভাবে জানবো এর খুঁটিনাটি।


পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট (PSU) আসলে কি এবং এর কাজ কি??

সহজ ভাবে বলতে গেলে পাওয়ার সাপ্লাই পিসির একটি কম্পোনেন্ট যা 110/220V, AC ভোল্টেজের লাইন থেকে একটি নির্দিস্ট পরিমান পাওয়ার কালেক্ট করে এবং তা DC ভোল্টেজে কনভার্ট করে প্রয়োজন অনুসারে পিসির বিভিন্য কম্পোনেন্ট কে সরবরাহ করে। আমাদের দেশের বেশীর ভাগ মানুষ এটিকে কম গুরুত্বপুর্ন কম্পোনেন্ট হিসাবে গন্য করে কিন্তু আসলে তা না,  এটি অত্যান্ত গুরুত্বপুর্ন একটি পিসি কম্পোনেন্ট, এক কথায় পিসির হার্ট ও বলা চলে। কম্পিউটার কিনার সময় বেশীরভাগ মানুষ সস্তার ৫০০-৬০০টাকা দামের নরমাল পাওয়ার সাপ্লাই লাগায়, কাজ চলে গেলেও আসলে এটি খুবই রিস্কি একটা কাজ যার ফলে আপনার গোটা পিসি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে, যার কারন গুলো সম্পর্কে পরবর্তিতে আলোচনা করছি। আমার মতে একটু দাম দিয়ে একটি ডিসেন্ট  পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট অবশ্যই লাগানো উচিত।

PSU Rails

আগেই বলেছি পিএসইউ 110/220V, AC ভোল্টেজের লাইন থেকে একটি নির্দিস্ট পরিমান পাওয়ার কালেক্ট করে এবং তা DC ভোল্টেজে কনভার্ট করে প্রয়োজন অনুসারে পিসির বিভিন্য কম্পোনেন্ট কে সরবরাহ করে। কিন্তু পিসির সব কম্পোনেন্ট এক ভোল্টেজে অপারেট করেনা।  পিসির কম্পোনেন্ট গুলো সাধারনত +3.3V, +5V, +12V, -12V, +5VSB (standby) এ অপারেট করে।